কামরাঙ্গা ফলের উপকারিতা এবং অপকারিতা | কামরাঙ্গার পুষ্টি উপাদান


কামরাঙ্গা যেমন পূরণ করবে শরীরের পুষ্টি তেমনি প্রতিরোধ করবে নানান রোগ। টক ও মিষ্টি স্বাদযুক্ত দু’ধরনের কামরাঙ্গা সাধারণত পাওয়া যায়। এতে ভিটামিন-এ অল্প পরিমাণে থাকলেও অন্যান্য পুষ্টি উপাদান উল্লেখযোগ্য পরিমাণে থাকেঔষধীগুণ সমৃদ্ধ ফল।এতে ভিটামিন সি-এর পরিমাণ আম, আনারস ও আঙ্গুরের চেয়ে বেশি।


কামরাঙ্গায় আয়রনের পরিমাণ পাকা কাঁঠাল, পাকা পেঁপে, লিচু, কমলালেবু ও ডাবের পানির থেকেও বেশি। আবার কামরাঙ্গা দিয়ে জ্যাম, জেলি, চাটনি ইত্যাদি তৈরি করা যায়। জেনে নিই এর উপকারিতা :এতে থাকে এলজিক এসিড যা খাদ্যনালির (অন্ত্রের) ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।এর পাতা ও কচি ফলের রসে রয়েছে ট্যানিন, যা রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে।পাকা ফল রক্তক্ষরণ বন্ধ করে।ফল ও পাতা গরম পানিতে সিদ্ধ করে পান করলে বমি বন্ধ হয়।কামরাঙ্গা ত্বক মসৃণ করে।এর পাতা ও ডগার গুঁড়া খেলে জলবসন্ত ও বক্রকৃমি নিরাময় হয়।কামরাঙ্গা পুড়িয়ে ভর্তা করে খেলে ঠান্ডাজনিত (সর্দিকাশি) সমস্যা সহজেই ভালো হয়ে যায়।এর মূল বিষনাশক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।কামরাঙ্গা ভর্তা রুচি ও হজমশক্তি বাড়ায়।পেটের ব্যথায় কামরাঙ্গা খেলে উপকার পাওয়া যায়।শুকানো কামরাঙ্গা জ্বরের জন্য খুবই উপকারী।২ গ্রাম পরিমাণ শুকনো কামরাঙ্গার গুঁড়া পানির সঙ্গে রোজ একবার করে খেলে অর্শ রোগে উপকার পাওয়া যায়।১৩) কামরাঙ্গা শীতল ও টক। তাই ঘাম, কফ ও বাতনাশক হিসেবে কাজ করে। তবে অধিক পরিমাণে কামরাঙা বা তার জুস খেলে ক্ষতির সম্ভাবনাও রয়েছে। । টক ও মিষ্টি স্বাদযুক্ত দু’ধরনের কামরাঙ্গা সাধারণত পাং পাওয়া যায়। এতে ভিটামিন-এ অল্প পরিমাণে থাকলেও অন্যান্য পুষ্টি উপাদান উল্লেখযোগ্য পরিমাণে থাকে।এতে ভিটামিন সি-এর পরিমাণ আম, আনারস ও আঙ্গুরের চেয়ে বেশি। কামরাঙ্গায় আয়রনের পরিমাণ পাকা কাঁঠাল, পাকা পেঁপে, লিচু, কমলালেবু ও ডাবের পানির থেকেও বেশি। আবার কামরাঙ্গা দিয়ে জ্যাম, জেলি, চাটনি ইত্যাদি তৈরি করা যায়। জেনে নিই এর উপকারিতা :এতে থাকে এলজিক এসিড যা খাদ্যনালির (অন্ত্রের) ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।এর পাতা ও কচি ফলের রসে রয়েছে ট্যানিন, যা রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে।পাকা ফল রক্তক্ষরণ বন্ধ করে।ফল ও পাতা গরম পানিতে সিদ্ধ করে পান করলে বমি বন্ধ হয়।কামরাঙ্গা ত্বক মসৃণ করে।এর পাতা ও ডগার গুঁড়া খেলে জলবসন্ত ও বক্রকৃমি নিরাময় হয়।কামরাঙ্গা পুড়িয়ে ভর্তা করে খেলে ঠান্ডাজনিত (সর্দিকাশি) সমস্যা সহজেই ভালো হয়ে যায়।এর মূল বিষনাশক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।কামরাঙ্গা ভর্তা রুচি ও হজমশক্তি বাড়ায়।পেটের ব্যথায় কামরাঙ্গা খেলে উপকার পাওয়া যায়।শুকানো কামরাঙ্গা জ্বরের জন্য খুবই উপকারী।২ গ্রাম পরিমাণ শুকনো কামরাঙ্গার গুঁড়া পানির সঙ্গে রোজ একবার করে খেলে অর্শ রোগে উপকার পাওয়া যায়।কামরাঙ্গা
শীতল ও টক। তাই ঘাম, কফ ও বাতনাশক হিসেবে কাজ করে। তবে অধিক পরিমাণে কামরাঙা বা তার জুস খেলে ক্ষতির সম্ভাবনাও রয়েছে।

কামরাঙ্গা এক ধরনের এলজিক এসিড  যা খাদ্য নালির অঞ্চে ক্যন্সার প্রতিরোধ করে থাকে।রক্ত জমাটবাধতেসহয়তাক।

*

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post